মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায় ২০২৫

মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায় খুঁজতেছেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য। কারণ আজকে নিবন্ধনে মাসের ১০ হাজার টাকা আয় করার সেরা ৮ টি উপায় আলোচনা করা হবে। আমরা বাছাই করে এবং বিভিন্ন রিসার্চ করে সেরা ৮টি উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করব। 

বর্তমানে অনলাইনে যুগে সকলেই কমবেশি অনলাইন থেকে ইনকাম করার চিন্তা করে থাকে, বিশেষ করে যারা স্টুডেন্ট আছেন তারা হয়তো পার্ট টাইম কাজ করে ইনকাম করার কথা ভেবে থাকেন। তাদের কথা চিন্তা করে আমরা আর্টিকেলটিতে মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার বৈধ ও কার্যকরী উপায় গুলো জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।

আপনারা যারা পড়াশোনা করে বাড়িতে বেকারত্ব জীবনযাপন করছেন, তাদেরকে বলব অযথা বেকার বসে না থেকে নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে অনলাইন ও অফলাইনে কোন কাজ করার চেষ্টা করুন। কাজের কোন অভাব নেই, শুধুমাত্র উদ্যোগ নিয়ে কাজ করলেই সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানো সম্ভব। 

নিচের যে অংশ থেকে পড়তে চান, ক্লিক করুন

মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

বর্তমান ডিজিটাল যুগে অনলাইনে কাজের সুযোগ বেড়ে গিয়েছে। যার ফলে অনেকেই বাড়িতে বসেই মাসে ১০,০০০ টাকা বা তার বেশি আয় করছেন। যদি আপনিও অনলাইনে আয় করতে চান, তবে নিচে কয়েকটি কার্যকর উপায় দেওয়া হলো যেগুলো আপনি অনুসরণ করে সঠিকভাবে কাজ করে আয় করার সুযোগ পেতে পারেন। 

১। বাংলা আর্টিকেল লিখে ১০ হাজার টাকা ইনকাম

বাংলা ভাষায় আর্টিকেল লিখতে জানেন, তাহলে বাংলা ভাষাতে আর্টিকেল লিখেই প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করুন। বর্তমানে কিন্তু ইংরেজি ভাষার পাশাপাশি বাংলাতে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার সুযোগ আছে।

বাংলাদেশে অনেক স্বনামধন্য ওয়েবসাইট রয়েছে যারা বাংলা আর্টিকেল লেখার বিনিময়ে ইনকাম প্রদান করে থাকে। আপনি সেখানে বাংলা আর্টিকেল রাইটিং জব করে প্রতি মাসে ৫ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ কোন কাজ শিখে সহজে ইনকাম করা যাবে দেখুন

আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে দিনে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম রকেট বিকাশ পেমেন্ট

তবে সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা আয় করা যাবে। তবে আপনি আর্টিকেল লিখে সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন সাইটে আর্টিকেল বিক্রি করা যায়, আর যদি আপনি ইংরেজিতে আর্টিকেল লেখালেখি করতে পারেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ  মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় (সেরা ১০টি)

আর ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে বিক্রয় করলে মাসে কমপক্ষে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার বেশি আয় করতে সক্ষম হবেন। তবে আপনারা যেহেতু মাসের ১০ হাজার টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে বাংলা আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করুন। বর্তমানে বাংলাদেশে কিছু সাইট বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার সুযোগ দিচ্ছে যেমনঃ

  • ট্রিকবিডি
  • অর্ডিনারি আইটি
  • লেখক ডট মি
  • টেকটিউন্স
  • AS পাইভেট
  • ট্রিকআস 

২। ছোট ছোট ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে ইনকাম

মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং এর ছোট ছোট কাজগুলো করেই মাসে অতি সহজে ১০০০০ টাকা উপার্জন করা যাবে। আপনার কাছে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার আছে, তাহলে ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো করা শুরু করুন।

খুব দ্রুত সময়ে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। যদি আপনার কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর দক্ষতা থাকে তাহলে সে বিষয়টি নিয়ে প্রথম দিকে শুরু করুন, এরপর ধীরে ধীরে অন্যান্য কাজ শেখার চেষ্টা করুন।

প্রথমদিকে হয়তো আপনার ফ্রিল্যান্সিং করে কম টাকা ইনকাম হতে পারে। তবে ধীরে ধীরে কাজে পরিমাণ বাড়তে থাকলে এবং আপনার পরিচিতি বাড়তে থাকলে ইনকামের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণের বেশি হয়ে যাবে। তখন আপনি খুব সহজেই প্রতি মাসে অনলাইন থেকে 10 থেকে 50 হাজার টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। 

কাজের ধরণঃ 

  • গ্রাফিক ডিজাইন
  • ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট
  • কন্টেন্ট রাইটিং
  • ভিডিও এডিটিং
  • ডাটা এন্ট্রি

কোথায় কাজ পাবেন?

  • Fiverr
  • Upwork
  • Freelancer
  • PeoplePerHour

ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ শুরু করতে হলে আপনাকে প্রথমে একটি ভালো প্রোফাইল তৈরি করতে হবে এবং কাজের অভিজ্ঞতা বাড়াতে হবে।

৩। ব্লগিং করে মাসে ১০ হাজার টাকা আয়

যদি আপনি কনটেন্ট রাইটিংয়ে দক্ষ হন, তাহলে ব্লগিং করে মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। আপনারা জানেন ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে উপার্জন করার জন্য কনটেন্ট লিখতে হয়। আর সেই কন্টেন্ট অবশ্যই হাই কোয়ালিটি এবং seo অপটিমাইজ হতে হয়।

তাহলেই কনটেন্ট লিখে ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন উপায়ে আয় করা যায়। তাই আমি বলব আপনাদের মধ্যে যারা কনটেন্ট রাইটিং এ দক্ষ হয়েছেন তারা চাইলে ব্লগিং শুরু করতে পারেন।

কনটেন্ট রাইটিং জানলে ব্লগিং করে খুব সহজেই প্রতি মাসে কমপক্ষে ১০ হাজার টাকার বেশি আয় করা সম্ভব হবে। যদি আপনি নিয়মিত কন্টেন্ট লিখে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আয় করতে সক্ষম হবেন। 

কিভাবে কাজটি শুরু করবেন

  • Blogger বা WordPress ব্যবহার যেকোনো একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করুন। 
  • এবার নিয়মিত ব্লগিং ওয়েবসাইটে হাই কোয়ালিটির SEO অপ্টিমাইজড আর্টিকেল লিখুন।
  • অবশ্যই নির্দিষ্ট একটি বিষয় নিয়ে লিখুন যেমন অনলাইন ইনকাম, প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, ফিটনেস, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি। 
  • ব্লগিং ওয়েবসাইটে সকল কিছু ঠিকঠাক থাকলে Google AdSense এর জন্য আবেদন করুন।
  • যদি google এডসেন্স অনুমোদন পেয়ে থাকেন তাহলে সহজেই বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করতে পারবেন।
  • এছাড়াও আপনি চাইলে ব্লগিং সাইট ব্যবহার করে Affiliate Marketing এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন। 
আরো পড়ুনঃ  ডাটা এন্ট্রি কি মোবাইলে করা যায় ও ডাটা এন্ট্রি জব বাংলাদেশ 2024

৪। অনলাইন কোর্স বানিয়ে ১০ হাজার টাকা ইনকাম 

অনলাইন কোর্স বানিয়ে অনেকভাবে ইনকাম করা সম্ভব, আপনি নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকলে সেই বিষয়টি নিয়ে অনলাইন কোর্স বানিয়ে বিক্রি করার চেষ্টা করুন। এই উপায়ে কিন্তু দশ হাজার টাকা প্রতি মাসে কমপক্ষে ইনকাম করা যাবে। তাই সকলকে আমি এই উপায়টি সাজেস্ট করব।

কিন্তু এমন বিষয়গুলো নিয়ে অনলাইন কোর্স বানাবেন যেগুলো চাহিদা বর্তমানে বেশি। বর্তমানে সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং কোর্সগুলোর চাহিদা অনেক বেশি পাশাপাশি শিক্ষনীয় বিষয়গুলো চাহিদা রয়েছে। আপনি যে বিষয়গুলোতে দক্ষ সেগুলো নিয়ে ভিডিও বানান এবং ফেসবুকে আপলোড করুন। আর কোর্সের প্রচার করতে থাকুন।

জনপ্রিয় কোর্স বিষয়ঃ

  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
  • গ্রাফিক ডিজাইন
  • ফ্রিল্যান্সিং গাইড
  • ভাষা শেখানো (ইংরেজি, বাংলা, ফ্রেঞ্চ ইত্যাদি)

কোর্স বিক্রি করে একবারে বড় অঙ্কের আয় করা সম্ভব, যা মাসে ১০ হাজার টাকার বেশি ইনকামের পথ তৈরি করতে পারে। 

৫। অনলাইন ব্যবসা করে মাসে ১০ হাজার টাকা ইনকাম

অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোর সাহায্য নেই আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। প্রোডাক্ট বিক্রির ব্যবসাটি বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়। প্রত্যেকে এখন অনলাইন এর মাধ্যমে পণ্য ও প্রোডাক্ট বিক্রি করে থাকে।

আর অনলাইনে খুব সহজে দ্রুত সময় প্রোডাক্ট বিক্রি করা যায়। কারণ বর্তমানে মানুষ অনলাইন থেকে শপিং করতে পছন্দ করে থাকে, যার কারণে এই সুযোগটিকে কাজে লাগিয়ে সকলেই কমবেশি অনলাইন ব্যবসা শুরু করেছে। আপনিও চাইলে অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

এই ব্যবসাতে খুব দ্রুত সময়ে ইনকাম করা সম্ভব, যদি ১০ হাজার টাকা ইনকাম করার কথা বলেন তাহলে এটি ইনকাম করা খুব একটা কঠিন বিষয় নয়। শুধুমাত্র আপনি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন প্রোডাক্টগুলো বিক্রি করার চেষ্টা করবেন।

যেভাবে অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন

  • প্রথমে যে কোন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রোডাক্ট বিক্রি শুরু করুন। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান যেমনঃ দারাজ। 
  • এরপর আপনি ফেসবুক মার্কেটপ্লেস ব্যবহার করতে পারেন, সেখানেও প্রোডাক্ট লিস্টিং করে বিক্রি করা যায়।
  • এছাড়াও ফেসবুকে একটি পেজ খুলে সেখানে সরাসরি আপনি গ্রাহকদের কাছে পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এজন্য একটি ফেসবুক পেজ খুলুন।

৬। এসইও এক্সপার্ট হয়ে মাসে 10000 টাকা ইনকাম

seo এর পূর্ণরূপ হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এক কথায় এসইও হল কোন ওয়েবসাইটকে গুগলে সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাঙ্ক করানো। এসইও করে একটি ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বা ভিজিটর আনতে হয়। 

আরেকটি ওয়েবসাইটে যত বেশি ভিজিটর বা ট্রাফিক হবে তত বেশি ইনকাম হবে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সহ লোকাল মার্কেটপ্লেসে seo এক্সপার্ট এর প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে, মূলকথা seo কাজের অনেক চাহিদা রয়েছে।

আপনি যদি একজন seo এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে প্রতি মাসে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সহ অন্যান্য সাইট থেকে কমপক্ষে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার বেশি উপার্জন করতে পারবেন। 

আরো পড়ুনঃ  কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায় বিকাশে 2025

৭। ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে – মাসে ১০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়

আপনি যদি অনেক বেশি পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে চান, তাহলে ইউটিউব এর মাধ্যমে শুরু করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার কাছে অবশ্যই ভালো মানের হাই কনফিগারেশনের স্মার্টফোন থাকতে হবে, আর এই স্মার্টফোনের ক্যামেরা ব্যবহার করে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরি করতে হবে।

আপনি যে কোন বিষয়ের উপর ভিডিও বানাতে পারেন এবং সেগুলো আকর্ষণীয় ভাবে এডিট করে ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন। অনেকেই জানেন কিভাবে youtube এ ভিডিও আপলোড দিতে হয়, তবে সর্বপ্রথম ভালো নাম দিয়ে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে নেবেন।

এরপর নিয়মিত ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে থাকুন। ভিজিটর সংখ্যা ও সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বাড়তে থাকলে আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করা শুরু করতে পারেন। ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য সর্বনিম্ন ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচটাইম পূরণ করতে হয়।

তাহলে আপনি মনিটাইজেশন অ্যাপ্লাই করে ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা আয় করতে পারবেন।

৮। চা ও কফি বানিয়ে – মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

বর্তমানে কিন্তু অফলাইনে আপনি শুধুমাত্র একটি চা ও কফির দোকান দিয়ে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। চায়ের দোকান দিয়ে ইনকাম করার বিষয়টি বর্তমানে বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। তার অন্যতম কারণ হলো চায়ের দোকান দিয়ে অল্প পুঁজিতে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়।

আর সামান্য পুঁজি দিয়েই চায়ের দোকান খোলা যায় যার কারণে এই ব্যবসাটি কম বেশি অনেকেই করে থাকে। বর্তমানে এক কাপ চায়ের দাম প্রায় ১০ টাকা। তাহলে ভেবে দেখুন আপনি যদি প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০ থেকে ৫০ কাপ চা বিক্রি করতে পারেন তাহলে দৈনিক আপনার ইনকাম হবে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা।

যা প্রতি মাসে হয়ে দাঁড়ায় ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা। তাহলে বুঝতে পারছেন চা ও কফি বিক্রি করে খুব সহজেই ১০ হাজার টাকার বেশি আয় করা সম্ভব। কিন্তু এক্ষেত্রে আপনাকে শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে, অর্থাৎ সারাদিন দোকানে উপস্থিত থেকে চা বানিয়ে এবং কিছু কাজ করে আয় করতে হবে।

যাদের এই উপায়টি পছন্দ নয় তারা অনলাইন ইনকামের উপরের উপায় গুলো অনুসরণ করে আয় করতে পারেন। তবে আমার মতে এই উপায়টি সবচেয়ে সেরা, কারণ এখানে নিজের ইচ্ছামত কাজ করা যায় এবং কম সময়ে দ্রুত ইনকাম হয়।

আর এখানে আপনি দৈনিক ইনকাম করতে পারছেন এটাই মূল কথা। চা বিক্রি ব্যবসা করতে হলে একটি নির্দিষ্ট স্থানে চায়ের দোকান ভাড়া নিতে হবে। যেখানে লোকজন বেশি থাকে অথবা জনসমাগম লোকেশন গুলোতে দোকান ভাড়া নিবেন। তাহলেই চায়ের দোকান খুলে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব হবে। 

উপসংহার – মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

আপনার স্কিল ও পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো একটি মাধ্যম বেছে নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। ধৈর্য ও পরিশ্রম থাকলে অনলাইন ও অফলাইন থেকে মাসে ১০,০০০ টাকা আয় করা কোনো কঠিন কাজ নয়। এখনই নির্দিষ্ট একটি ফিল্ড বেছে নিয়ে কাজ শুরু করুন এবং অর্থ উপার্জনের পথে এগিয়ে যান।

সফলতার চাবিকাঠি হলো অধ্যবসায় এবং ধৈর্য ধরে কাজ করা। আশা করছি আপনাদের মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে সক্ষম হয়েছি। যদি কোন মন্তব্য থাকে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে রাখুন। 

1 thought on “মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায় ২০২৫”

Leave a Comment