সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা 2024 বিষয়টি নিয়ে আজকের পুরো আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাছাড়াও সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত সেই সম্পর্কেও ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। যারা সৌদি আরবের কোম্পানিতে চাকরি করার উদ্দেশ্যে যেতে চান তাদের অবশ্যই সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বিষয়টি সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। বিস্তারিত জানার জন্য আর্টিকেলের প্রতিটি অংশ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তম দেশ হলো সৌদি আরব। সৌদি আরব দেশটির মোট জিডিপি ২০২৪ পরিসংখ্যান অনুযায়ী আনুমানিক 2.354 ট্রিলিয়ন ডলার। দেশটির অর্থনীতি নির্ভরশীল মূলত তেল উত্তোলন ও রপ্তানির উপর। বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম তেল উৎপাদন কেন্দ্র হল সৌদি আরব। এই দেশটিতে সবচেয়ে বেশি তেল পাওয়া যায়। তারা তেল রপ্তানি করে বাণিজ্যকভাবে অর্থনীতিতে অনেক এগিয়ে।
দেশটিতে সৌদি আরব দেশটিতে তেল উত্তোলনসহ বিভিন্ন কাজে কোম্পানিতে প্রচুর শ্রমিক নিয়োগ দেয়া হয়ে থাকে। প্রতি বছর হাজার হাজার শ্রমিক দেশ বিদেশ থেকে কোম্পানিগুলোতে নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনারা যারা বাংলাদেশী রয়েছেন তারা খুব সহজেই সৌদি আরবের ভিসা নিয়ে কোম্পানিগুলোতে চাকরি করতে পারবেন।
সৌদি কোম্পানি ভিসা নিয়ে গেলে কোম্পানিগুলোতে বিশেষ সুযোগ সুবিধা পাবেন। সৌদি কোম্পানি ভিসা নিয়ে সৌদি আরবে গেলে সর্বনিম্ন বেতন ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা হয়ে থাকে। তবে কাজের ক্যাটাগরি ও দক্ষতা অনুযায়ী বেতনের কমবেশি পার্থক্য দেখা যায়।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা 2024
সৌদি আরবে গিয়ে কোম্পানিতে কাজ করতে হলে সৌদি কোম্পানি ভিসা থাকতে হবে। সৌদি কোম্পানি ভিসার মাধ্যমে আপনি সৌদি আরবের বিভিন্ন কোম্পানিতে জব করতে পারবেন। আর এখন আমরা সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা 2024 বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
বর্তমান সময়ে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার প্রচুর চাহিদা রয়েছে, প্রত্যেকেই সৌদি আরবে কোম্পানিতে চাকরি করার জন্য কোম্পানি ভিসার আবেদন করে থাকে। তবে অনেকেই সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত সম্পর্কে জানে না। বিভিন্ন এজেন্সিরা সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন সম্পর্কে ভুল তথ্য দিয়ে থাকে।
এ ধরনের এজেন্সি গুলো সাধারণত বেশি বেতনের কথা বলে থাকে যাতে আপনি তাদের কাছ থেকে ভিসা আবেদন করেন। এজন্য আমরা সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানাবো। বর্তমানে সৌদি আরব দেশটিতে হাজার হাজার কোম্পানি রয়েছে। প্রতিটি কোম্পানি প্রতি বছর প্রচুর শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।
এখানে মূলত সবার জন্য বিশাল কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়। সৌদি আরবের কর্মীসহ দেশের বাইরের কর্মীদের জন্য সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। সৌদি আরবে আপনি বিভিন্ন ধরনের ক্যাটাগরির কোম্পানিতে কাজ করতে পারবেন, অর্থাৎ কাজের ধরন ও সেক্টর ভেদে প্রচুর কোম্পানি পাবেন।
আরো পড়ুনঃ সৌদি আরবের কোম্পানি নাম
আরো পড়ুনঃ দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪
বর্তমানে জনপ্রিয় কিছু কোম্পানি যেমনঃ সৌদি আল-মারাই কোম্পানি, সৌদি আরমাকো কোম্পানি ,আল ইমামা কোম্পানি সহ আরো অনেক কোম্পানি রয়েছে। প্রতিটি কোম্পানি প্রতিবছর শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার জন্য অনেক কোম্পানি ভিসা ছেড়ে থাকে। এর ফলে দেশের বাইরের কর্মীরা কোম্পানি ভিসা আবেদন করতে পারে।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন
সৌদি আরবের বিভিন্ন কোম্পানিতে শ্রমিক হিসেবে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। দেশটিতে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে যেমনঃ আইটি কোম্পানি , কনস্ট্রাকশন কোম্পানি , প্রোডাকশন , ক্লিনার কোম্পানি ইত্যাদি। এ ধরনের কোম্পানিগুলোতে আপনি ক্লিনার কাজ , কনস্ট্রাকশন কাজ , নির্মাণ কাজ , আইটি সেবা , লেবার ,ইলেকট্রিক কাজ , মেশিন অপারেটর ইত্যাদি কাজগুলো করতে পারবেন।
এখানে শ্রমিক হিসাবে উল্লেখিত কাজগুলো করা যাবে। সৌদি আরবে এই ধরনের কাজগুলো করার জন্য অবশ্যই সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার প্রয়োজন হবে, আর সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা পাওয়ার জন্য কোম্পানি ভিসা আবেদন করতে হবে।
প্রায় সৌদি আরবের সকল কোম্পানিগুলো জব সার্কুলার প্রদান করে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনাকে কোম্পানিতে কাজ পাওয়ার জন্য প্রথমে একটি আবেদন করতে হবে। কোম্পানি ইন্টারভিউ নিলে আপনি যদি সিলেক্ট হন তাহলে এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিম্নে দেখানো হলোঃ
- কম্পিউটারে বা মোবাইল ফোনে যেকোনো ব্রাউজারে গিয়ে সৌদি আরবের ভিসা আবেদন করতে হলে ksavisa.sa ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করুন। এই সাইটের মাধ্যমে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন করতে পারবেন।
- সাইটিতে প্রবেশ করার পর একাউন্ট খুলে নিবেন, এখন আপনাকে ভিসার ক্যাটাগরি নির্বাচন করতে হবে। ভিসার ধরন ও ক্যাটাগরি হিসেবে work সিলেক্ট করবেন।
- এরপর ওয়েবসাইটটিতে তিনটি অপশন আসবে। টেম্পোরারি ভিসা ,পার্মানেন্ট ভিসা , সিজনাল ভিসা এই তিনটির মধ্যে আপনার প্রয়োজন মত সিলেক্ট করে নিবেন।
- এখন ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করার জন্য একটি ফর্ম আসবে। ফর্মের সকল প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো দিয়ে পূরণ করবেন। পূরণ করা হয়ে গেলে অনলাইনে সাবমিট করুন।
- এরপর ভিসা আবেদন হয়ে গেলে আপনাকে নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হবে, অর্থাৎ ভিসার প্রসেসিং ফি দিতে হবে।
- কোম্পানি ভিসা প্রসেসিং হতে এক মাস সময় লাগতে পারে। অনেক সময় দুই সপ্তাহের মধ্যে হয়ে যায়। যদি আপনার সকল তথ্য ঠিকঠাক থাকে তাহলে দ্রুতই কোম্পানি ভিসা পেয়ে যাবেন।
- নিজে নিজে কোম্পানি ভিসা আবেদন করতে না পারলে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সাহায্য নিন অথবা ভিসা এজেন্সির কাছ থেকে আবেদন করতে পারেন, এতে করে কিছু টাকা খরচ হতে পারে।
এভাবে আপনি সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা 2024 আবেদন করে ভিসা পেতে পারেন। সৌদি আরবের কোম্পানিতে কাজ করার জন্য কোম্পানি ভিসা আবেদন করুন।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত
আপনারা সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা নিয়ে সৌদি আরবের বিভিন্ন কোম্পানিতে বিভিন্ন ধরনের ক্যাটাগরিতে কাজ করতে পারবেন। আপনার কাজের দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করতে হবে। একজন শ্রমিকের বেতন সাধারণত তার দক্ষতা , অভিজ্ঞতা ও কাজের ধরন অনুযায়ী কম বেশি হয়ে থাকে।
দক্ষ শ্রমিকরা কোম্পানি ভিসায় বেশি বেতন পেতে পারেন, এছাড়াও কাজের ক্যাটাগরি ও ধরন অনুযায়ী বেতন বেশি হয়ে থাকে। সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত হবে তা সঠিকভাবে বলা সম্ভব নয়, তবে আপনারা আনুমানিক বেতন স্কেল জানতে পারেন।একজন শ্রমিকের সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন আনুমানিক ৭০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
তবে কাজের ধরন ও দক্ষতা অনুযায়ী কোম্পানি হিসেবে বেতন ১ লক্ষ টাকার বেশিও হতে পারে। যেহেতু আপনি কোম্পানি ভিসাতে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন সেক্ষেত্রে বেতনের পরিবর্তন দেখতে পাবেন। যদি আপনি দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে কোম্পানি ভিসা নিয়ে বিভিন্ন কোম্পানিতে অধিক বেতনের চাকরি করতে পারবেন। আশা করছি সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা 2024 বেতন কত তা জানতে পেরেছেন।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা চেক
বর্তমানে আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই ঘরে বসে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা 2024 চেক করতে পারবেন। সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা চেক করার ওয়েবসাইট রয়েছে। ওয়েবসাইটটিতে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সৌদি আরবের যে কোন কোম্পানি ভিসা চেক করতে পারবেন। সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা চেক করার জন্য visa.mofa.gov.sa ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন। আপনার সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসাটি চেক করতে পারবেন।
সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার দাম কত
সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার দাম কত হয়ে থাকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। যারা সৌদি আরবের ফ্রি ভিসা আবেদন করে সৌদি আরবে যেতে চান তাদের অবশ্যই সৌদি ফ্রি ভিসার দাম সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। আরো অনেক সময় দালাল এজেন্সিরা ভিসা খরচ বেশি নিয়ে থাকে।
সৌদি ফ্রি ভিসার মাধ্যমে আপনি বিশেষ সুযোগ-সুবিধা পেতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবের ফ্রি ভিসা নিয়ে গেলে আপনার ভিসা খরচ হবে আনুমানিক ৩ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা। এই টাকার মধ্যে আপনি সৌদি ফ্রি ভিসা আবেদন করে ভিসা নিয়ে নিতে পারবেন। তাহলে বুঝতে পারলেন সৌদি আরবের ফ্রি ভিসার দাম আনুমানিক ৩ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা হয়ে থাকে।
সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা খরচ
বাংলাদেশ থেকে যারা সৌদি আরবে ক্লিনার কাজের জন্য যেতে চান তাদের অবশ্যই সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা আবেদন করতে হবে। আর ক্লিনার ভিসা আবেদন করার পূর্বে ক্লিনার ভিসা খরচ সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ অনেক দালাল এজেন্সি ভিসা সম্পর্কিত ভুল তথ্য দিয়ে থাকে, এজন্য আপনাদের সঠিক তথ্য জেনে তারপরে আবেদন করতে হবে।
অনেকে ভিসার খরচ বেশি বলতে পারে, এজন্য আগে থেকেই সৌদি আরবের ক্লিনার ভিসা খরচ জানতে পারলে সতর্ক হতে পারবেন। ক্লিনার ভিসাতে আপনি সৌদি আরবে বিভিন্ন ক্লিনিং জনিত কাজগুলো করতে পারবেন। যেমনঃ রাস্তাঘাট পরিষ্কার করা, অফিস আদালত ক্লিন করা , শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিষ্কার , রেস্টুরেন্ট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা ইত্যাদি কাজগুলো করতে পারবেন।
সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা আবেদন করতে খরচ হবে আনুমানিক ২ লক্ষ টাকা থেকে ৪ লক্ষ টাকা। ভিসা এজেন্সি অনুযায়ী খরচ কম বেশি হতে পারে। তবে বিশ্বস্ত ভিসা এজেন্সির কাছ থেকে আবেদন করলে কম খরচেই সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা আবেদন করতে পারবেন।
সৌদি আরবের জনপ্রিয় কিছু কোম্পানি নাম
আমরা এখন সৌদি আরবের জনপ্রিয় কোম্পানি নাম সম্পর্কে জানব। নিম্নে সৌদি আরবের কোম্পানি নাম তুলে ধরা হলোঃ
- সৌদি আরমকো কোম্পানি
- সৌদি আল মারাই কোম্পানি
- সৌদি আল খায়ের কোম্পানি
- সৌদি ইনিশিয়াল কোম্পানি
- সৌদি বলদিয়া কোম্পানি
- সৌদি সাসকো কোম্পানি
- সৌদি আল ইমামা কোম্পানি
- সৌদি আলবদর কোম্পানি
সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন বেশি
সৌদি আরবের কোন কাজের বেতন সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে সেই সম্পর্কে আমরা এই অংশটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করব। নিম্নে সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন বেশি তা তুলে ধরা হলোঃ
- কনস্ট্রাকশন কাজ
- ইলেকট্রনিক কাজ
- আইটি ম্যানেজার
- শিক্ষক
- ডাক্তার
- ড্রাইভিং
- হোটেল বা রেস্টুরেন্ট কাজ
- ব্যাংকার
সোদি আরবের কোম্পানি ভিসা খরচ কত
বর্তমানে সৌদি আরবে কোম্পানিতে কর্মীদের চাহিদা বেশি হওয়ার কারণে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে। সৌদি আরবে আপনি সঠিক ভিসা নিয়ে যেতে পারলে অনেক সুযোগ সুবিধা পাবেন। সৌদি আরবের কোম্পানির ভিসার খরচ আনুমানিক ৪ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। যদি পরিচিত ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করেন তাহলে খরচ অনেকটা কমে যাবে।
এছাড়া নিজে নিজেই আবেদন অনলাইনে করতে পারবেন। পাশাপাশি অভিজ্ঞদের সাহায্যে সহযোগিতা নিয়ে অনলাইনে ঘরে বসে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা আবেদন করতে পারবেন। ইতিমধ্যে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা 2024 আবেদন প্রক্রিয়া আলোচনা করে এসেছি, সেই অংশটি পড়ুন অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
সর্বশেষ কথা
আমরা আজকের আর্টিকেলটিতে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা 2024 সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দিয়েছি ।আপনার হয়তো ইতিমধ্যে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। এছাড়াও অনেকেই সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত সম্পর্কে জানতে চান, এ বিষয়টি নিয়েও আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। আর এই ধরনের তথ্যবহুল আর্টিকেল পেতে প্রতিদিন ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করুন। কারন আমরা নিয়মিত প্রবাস তথ্য সম্পর্কিত আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।
সৌদি আরবের ভিসার দাম সাধারণত আনুমানিক ৮ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ প্রায় ৯ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে সরকারি ভাবে গেলে কম খরচে সৌদি আরব যেতে পারবেন।
আপনারা সৌদি আরবে কাজ করার জন্য যেতে চাইলে সৌদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে পারবেন, অর্থাৎ সৌদি আরব কাজের ভিসা আবেদন করার সুযোগ দিয়ে থাকে।সৌদি আরবের ভিসার দাম কত ২০২৪?
সৌদি আরব কি কাজের ভিসা দেয়?