সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত ২০২৪ [সর্বশেষ আপডেট]

সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত সম্পর্কে জানার জন্য অনেকে আগ্রহী হয়ে আছেন। বিশেষ করে যারা সৌদি আরবের ইলেকট্রিক কাজ করতে যেতে চান তারা এই বিষয়টি নিয়ে বেশি চিন্তিত থাকেন। তবে চিন্তা করবেন না আজকের পুরো আর্টিকেলে সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত ও সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।

যারা সৌদি আরবে গিয়ে ইলেকট্রনিকের কাজ করতে চান তাদের অবশ্যই সৌদি আরবের ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত বিষয়টি সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। কারণ সৌদি আরবে কোন কাজের জন্য কেমন বেতন দেওয়া হয়ে থাকে তা না জানা থাকলে পরবর্তীতে সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। বিশেষ করে ইলেকট্রিক কাজের বেতন জেনে যাওয়া উচিত।

সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত

সৌদি আরবে ইলেকট্রনিক কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে, যার কারণে এখানে ইলেকট্রিক কাজের জন্য একটু বেশি বেতন প্রদান করা হয়ে থাকে। অন্যান্য কাজের থেকে ইলেকট্রিক কাজের চাহিদা বেশি হওয়ার কারণে বেতনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এখানে বিভিন্ন কোম্পানিতে ইলেকট্রিক কাজের জন্য ইলেকট্রিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে। আপনারা যারা দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান রয়েছেন তারা চাইলে সৌদি আরবে গিয়ে ইলেকট্রিক কাজ করে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ দুবাই ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত

আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে দৈনিক ৫০০ টাকা আয় করার উপায়

মাসিক ভালো একটা বেতন পেতে চাইলে ইলেকট্রনিকের কাজ করতে পারেন, তবে অবশ্যই ইলেকট্রনিক কাজে দক্ষ ও অভিজ্ঞ হতে হবে। কারণ এখানে দক্ষ শ্রমিকদের বেশি বেতন দেওয়া হয়। আপনি যদি দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে ইলেকট্রিক কাজ করে বেশি বেতন পাবেন। সৌদি আরবে বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানিতে বা সরকারি কোম্পানিতে ইলেকট্রিক কাজ করে প্রতিমাসে ১৫০০-২০০০ রিয়াল আয় করতে পারবেন। অর্থাৎ এখানে ইলেকট্রিক কাজের জন্য আনুমানিক ১৫০০ থেকে ২০০০ রিয়াল বেতন পেতে পারেন।

তবে কাজের দক্ষতা দেখাতে পারলে বেশি বেতন পাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে। তাছাড়াও সৌদি আরবে কোম্পানিগুলোতে ওভারটাইম বা এক্সট্রা টাইম করার সুযোগ সুবিধা রয়েছে, আপনি এখানে এক্সট্রা টাইম বা ওভারটাইম কাজ করেই বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখানে আপনি ইলেকট্রিক কাজে ওভারটাইম করে কমপক্ষে ২২০০ থেকে ২৫০০ রিয়াল পর্যন্ত মাসে বেতন পেতে পারেন। এই থেকে বোঝা যায় সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজ করে ভালো বেতন পাওয়া যায়।

2200 রিয়াল বাংলাদেশী টাকায় ২ লক্ষ টাকার কাছাকাছি, তাহলে বুঝতেই পারলেন সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত। এখন আপনি যদি ইলেকট্রিক কাজে দক্ষতা অর্জন করে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই সৌদি আরবে ইলেকট্রিশিয়ান কাজের জন্য যেতে পারেন। তবে সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে হবে, অর্থাৎ আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সৌদি আরবে কাজের দেশে যেতে পারবেন।

সৌদি আরব কোন ভিসা ভালো

সৌদি আরবে আপনি বিভিন্ন ভিসাতে যেতে পারেন। মূলত সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য প্রায় অনেক ধরনের ভিসা রয়েছে। তবে এর মধ্য থেকে কোন ভিসাটি সবচেয়ে ভালো হবে সে বিষয়টি নিয়ে এখন আলোচনা করা হবে। সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাইলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে পারেন। কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য এই ভিসাটি সবচেয়ে উপযুক্ত। এছাড়াও সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য আরো অনেক ধরনের ভিসা রয়েছে। সেই ভিসা গুলোর নাম তুলে ধরা হলোঃ

  • ক্লিনার ভিসা
  • আমেল আইডি ভিসা
  • সৌদি ভিজিট ভিসা
  • সুপার মার্কেট ভিসা
  • মাজরার ভিসা
  • সৌদি ফ্রি ভিসা
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
  • আমেল আইদি ভিসা
  • সৌদি কোম্পানি ভিসা
আরো পড়ুনঃ  দুবাই যেতে কত টাকা লাগে ,দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৪

উপরে উল্লেখিত ভিসার মাধ্যমে আপনি সৌদি আরবে যেতে পারবেন। তবে এখানে আমিল আইডি ভিসা অথবা ফ্রি ভিসাতে বেশি সুযোগ সুবিধা পাবেন। ফ্রি ভিসাতে আপনি খুব সহজেই সৌদি আরবে যেতে পারবেন, আর এই ভিসাতে প্রচুর সুযোগ সুবিধা রয়েছে। বর্তমানে সৌদি ফ্রি ভিসা কোন কারণবশত বন্ধ রয়েছে, তাই এখন আপনি সৌদি ফ্রি ভিসাতে সৌদি আরবে যেতে পারবেন না।

তবে আপনি চাইলে কাজের উদ্দেশ্য সৌদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অথবা আমেল আইডি ভিসাতে যেতে পারেন। এছাড়াও আরো অন্যান্য ভিসা রয়েছে সেই ভিসাগুলোর মাধ্যমেও সৌদি আরবে যাওয়া যায়। সৌদি আরবে কোম্পানিতে কাজের জন্য সৌদি কোম্পানি ভিসা নিয়ে যেতে পারেন। এই ভিসাতে অনেক সুযোগ সুবিধা পাবেন, বিশেষ করে কোম্পানিতে চাকরির ক্ষেত্রে অনেক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়।

যারা কোম্পানিতে সৌদি আরবে চাকরির উদ্দেশ্যে যেতে চান তারা সৌদি কোম্পানি ভিসা নিয়ে যাবেন। পাশাপাশি সুপার মার্কেটে কাজের জন্য যেতে চাইলে সুপারমার্কেট ভিসা আবেদন করতে পারেন। মূলত আপনি সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যেকোন ভিসাতেই যেতে পারেন।

সৌদি আরবে কাজের বেতন কত

সৌদি আরবে প্রতিবছর বিভিন্ন কাজের জন্য হাজার হাজার কর্মী দেশ বিদেশ থেকে নিয়োগ দেয়া হয়ে থাকে। বিশেষ করে সৌদি সরকার বিভিন্ন সরকারি কোম্পানিতে কাজের জন্য প্রচুর শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে। তাছাড়া এদেশের সরকার প্রবাসীদের অধিক বেতন প্রদান করে। প্রতিটি কাজের ধরন অনুযায়ী বেতন কমবেশি হয়ে থাকে। যদি আপনার কাজের দক্ষতা থাকে তাহলে সৌদি আরবে কাজ করে বেশি বেতন পাবেন।

আর অদক্ষ কর্মীদের সৌদি আরবে সাধারণত কম বেতন দেওয়া হয়। তবে ধীরে ধীরে দক্ষ হয়ে গেলে বেতন বাড়ানো হয়ে থাকে। আপনারা যারা সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তাদের অবশ্যই সৌদি আরবের সকল কাজের বেতন সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। এজন্য আমরা আজকের এই অংশটিতে সৌদি আরবের কাজের বেতন কত তা জানানোর চেষ্টা করব। নিম্নে সৌদি আরবের কোন কাজের বেতন কত তা তুলে ধরা হলো।

সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা বেতন কত

সৌদি আরবে ক্লিনিং কাজ করে খুব সহজেই ভালো বেতন পাওয়া যায়। যারা ক্লিনিং কাজ করতে পারেন অর্থাৎ ক্লিনার কাজের দক্ষতা রয়েছে তারা চাইলে সৌদি আরবে এসে ক্লিনিং কাজগুলো করতে পারেন। এখানে ক্লিনিং কাজের জন্যও অধিক বেতন দেওয়া হয়ে থাকে। সৌদি আরবে ক্লিনার কাজ হলোঃ

  • হাসপাতাল ক্লিনার
  • বাসা বাড়ি ক্লিন করা
  • অফিস আদালত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা
  • বিমানবন্দর পরিষ্কার করা
  • রাস্তাঘাট ক্লিন করা
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা

এই ধরনের সকল cleaner কাজগুলো সৌদি আরব ক্লিনার ভিসাতে গিয়ে করতে পারবেন। সৌদি আরব ক্লিনার ভিসাতে উপরে উল্লেখিত কাজগুলো করা যায়। তাহলে বুঝতে পারছেন সৌদি আরবের কোন ধরনের ক্লিনার কাজ করতে হয়। সৌদি আরবের সাধারণত ক্লিনার কাজের জন্য আনুমানিক ১০০০ রিয়াল থেকে ১৫০০ রিয়াল পর্যন্ত মাসিক বেতন পেতে পারেন। অর্থাৎ সৌদি আরব ক্লিনার কাজের বেতন হলো ১০০০ রিয়াল থেকে ১৫০০ রিয়াল।

আরো পড়ুনঃ  পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সৌদি আরব ভিসা চেক করুন ২০২৪

সৌদি আরব হোটেল ভিসা বেতন কত

সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত তা জানার পাশাপাশি অবশ্যই সৌদি আরবের হোটেল ভিসা বেতন কত সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। আর এখন আমরা এই বিষয়গুলো নিয়েই এই অংশে আলোচনা করব।সৌদি আরবে বিভিন্ন হোটেলের চাকরি করলে সর্বনিম্ন বেতন ১৫০০ রিয়াল পেতে পারেন। অর্থাৎ সৌদি আরবে হোটেল ভিসা বেতন ১৫০০ রিয়াল। তবে কাজের দক্ষতা অনুযায়ী বেতন আরো বাড়তে পারে।

এখানে হোটেলে সারাদিনে ৮ ঘন্টা ডিউটি করতে হয়। এছাড়াও ওভারটাইম করার সুযোগ রয়েছে, আপনি চাইলে ওভারটাইম করেও বেতন বাড়াতে পারেন। তাছাড়াও হোটেলে গ্রাহকদের খুশি করেও টিপস নিয়ে আয় করতে পারেন। এতে করে আপনার এক্সট্রা ইনকাম হবে। সৌদি আরব হোটেল ভিসা পাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন ২১ বছর হতে হবে। আপনার বয়স ২১ বছর হলেই সৌদি আরব হোটেল ভিসা আবেদন করতে পারবেন।

সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট বেতন কত

সৌদি আরবে রেস্টুরেন্টে কাজ করলে অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। যারা সৌদি আরবের রেস্টুরেন্ট কাজের জন্য যেতে চান তারা অবশ্যই সৌদি আরব রেস্টুরেন্ট বেতন সম্পর্কে জেনে যাবেন। আর অবশ্যই রেস্টুরেন্ট সম্পর্কিত সকল কাজগুলো শিখে দক্ষ হয়ে সৌদি আরবে যাবেন, তাহলে সৌদি আরবে রেস্টুরেন্টে কাজ করে বেশি বেতন পাবেন। এখানে সৌদি আরবে রেস্টুরেন্টে প্রতিদিন ১০ ঘন্টা ডিউটি করতে হয়।

তাছাড়াও এক্সট্রা দুই ঘন্টা ওভার টাইম করতে পারবেন। এর ফলে বেতন কিছুটা বাড়াতে পারবেন। পাশাপাশি এখানে রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ ফ্রি থাকা খাওয়ার সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে। সৌদি আরবের রেস্টুরেন্ট কাজের বেতন ১৫০০ থেকে ২০০০ রিয়াল পর্যন্ত হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে অল্প খরচেই রেস্টুরেন্ট ভিসা নিয়ে সৌদি আরবে যেতে পারবেন।

সৌদি আরব ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

যেসব ব্যক্তিরা ড্রাইভিং করতে পারেন এবং ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে সৌদি আরবে যেতে চান তাদের অবশ্যই সৌদি আরব ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত বিষয়টি সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। আপনি যদি গাড়ি চালাতে পারদর্শী হন, তাহলে সৌদি আরবে ড্রাইভিং কাজ করে আপনি বেশি বেতন পাবেন। সৌদি আরবে ড্রাইভিং কাজে প্রচুর চাহিদা রয়েছে যার কারণে এই কাজের জন্য বেশি বেতন দেওয়া হয়ে থাকে।

সৌদি আরব ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে সৌদি আরবে গেলে ভালো বেতনের ড্রাইভিং চাকরি করতে পারবেন। এখানে সৌদি আরবে ড্রাইভিং কাজের জন্য আনুমানিক ১০০০ রিয়াল থেকে ১৫০০ রিয়াল মাসিক বেতন দেওয়া হয়। তাই যারা ড্রাইভিং কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তারা অবশ্যই ড্রাইভিং কাজটি শিখে যাবেন। তাহলে বেশি বেতন পেতে পারেন।

সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি

সৌদি আরবে গিয়ে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। তবে কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি এই বিষয়টি না জানলে সেখানে গিয়ে কাজ করেও বেশি বেতন পাবেন না। এজন্য আপনাদের অবশ্যই সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। সৌদি আরবে অনেক কাজ রয়েছে এর মধ্যে থেকে কিছু কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে যার কারণে সেই কাজগুলোতে বেশি বেতন প্রদান করা হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ  দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪

এছাড়াও দক্ষ কর্মীদের সৌদি আরবে অধিক বেতনে চাকরি দেওয়া হয়। তাই যারা দক্ষ কর্মী রয়েছে তারা সৌদি আরবে বেশি বেতন পাবেন, মূলত সৌদি আরবে দক্ষ শ্রমিকদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে, এর ফলে দক্ষ শ্রমিকরা সৌদি আরবে কাজ করে বেশি বেতন পেতে পারেন। তবে অদক্ষ শ্রমিকরা কাজ শেখার মাধ্যমে ধীরে ধীরে বেতন বাড়াতে পারবেন। সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি হয়ে থাকে তার তালিকা নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

  • কনস্ট্রাকশন কাজ
  • ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ
  • প্লাম্বার
  • আইটি সেবা
  • ডাক্তার
  • রেস্টুরেন্ট
  • অটোমোবাইল সার্ভিসিং
  • পাইপ লাইনের কাজ
  • রংমিস্ত্রি
  • ড্রাইভিং

উপরে উল্লেখিত কাজগুলোর সৌদি আরবে প্রচুর চাহিদা রয়েছে, যার কারণে উল্লেখিত কাজগুলোতে চাকরি করলে বেশি বেতন পাওয়া যায়। তাই যারা সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যাবেন তারা উল্লেখিত কাজগুলোতে দক্ষ হয়ে যাবেন। মূলত সৌদি আরবে কাজ করে টাকা ইনকাম করার উদ্দেশ্যে থাকলে কাজগুলোতে দক্ষতা অর্জন করে যাবেন।

সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন বেশি

সৌদি আরবে এমন অনেক কাজ রয়েছে যে কাজগুলোর জন্য বেশি বেতন দেওয়া হয়ে থাকে। মূলত সৌদি আরবে প্রচুর কাজ রয়েছে, প্রত্যেকটি কাজেরই প্রচুর চাহিদা। তবে এর মধ্য থেকে এমন অনেক কাজ রয়েছে যেই কাজগুলোতে বেশি বেতন দেওয়া হয়। তাছাড়াও একজন কর্মীর দক্ষতা , অভিজ্ঞতা ও কাজের ধরনের অনুযায়ী বেতন কমবেশি হয়ে থাকে। মূলত শ্রমিক দক্ষ হলে যেকোন কাজে বেশি বেতন পাবে।

আর কাজের ধরন অনুযায়ী বেতন নির্ধারণ করা হয়, প্রতিটি কাজের জন্য আলাদা আলাদা বেতন নির্ধারণ রয়েছে। আপনি যদি দক্ষ কর্মী হয়ে থাকেন তাহলে সৌদি আরবে নিশ্চয়ই বেশি বেতনের চাকরি করতে পারবেন। তাই অবশ্যই দক্ষ কর্মী হয়ে সৌদি আরবে গিয়ে কাজ করবেন, আর সৌদি আরবে অদক্ষ কর্মীদের কম বেতন দেওয়া হয়। সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন বেশি দেওয়া হয় তা নিচের ছকে দেখানো হলোঃ

  • টেকনিশিয়ান – technician work
  • ইলেকট্রিশিয়ান – electrician work
  • প্লাম্বার – plumbing Work
  • ওয়েল্ডিং শ্রমিক কাজ – welding work
  • অটোমোবাইল সার্ভিসিং কাজ – Automobile servicing work

উপরে উল্লেখিত কাজ গুলোতে সৌদি আরবে বেশি বেতন দেওয়া হয়ে থাকে। এখন আপনারা যারা উল্লেখিত কাজগুলোতে পারদর্শী রয়েছেন তারা চাইলে সৌদিতে আরবে গিয়ে বেশি বেতনের চাকরি করতে পারেন। এর মধ্যে ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ করে আরো বেশি বেতন পেতে পারেন, সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত ইতিমধ্যে আমরা তুলে ধরেছি।

শেষ কথা

প্রিয় প্রবাসী ভাইয়েরা আজকের পুরো পোস্টটিতে সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত ও সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছি। তাছাড়াও সৌদি আরবের কোন কাজের বেতন কত হয়ে থাকে তা সম্পর্কেও পোস্টটি আলোচনা করা হয়েছে। সৌদি আরবে গিয়ে বেশি বেতনের চাকরি করতে হলে অবশ্যই দক্ষ কর্মী হয়ে যেতে হবে।

আপনি যদি দক্ষ শ্রমিক হয়ে থাকেন তাহলে সৌদি আরবে গিয়ে বেশি বেতনের জব করতে পারবেন। তাছাড়া অদক্ষ শ্রমিকদেরও সৌদি আরবে ভালো বেতন দেওয়া হয়ে থাকে। আর সৌদি আরবে প্রায় সকল কোম্পানিগুলোই বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে। এর ফলে আপনারা খুব সহজেই সৌদি আরবে গিয়ে কাজ করে অর্থ আয় করতে পারবেন। সৌদি আরবে ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত সম্পর্কে কোন ধরনের মতামত থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন, আমরা দ্রুতই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব।

Leave a Comment