২০২৫ সালে এসে কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এই বিষয়টি অনেকেই জানার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন। অনলাইন ইনকাম বিষয় নিয়ে ধারণা দেওয়ার জন্যই আজকের এই নতুন আর্টিকেলটিতে আমরা হাজির হয়েছি। বাংলাদেশের কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা আয় করা যায় সেই সম্পর্কে এখন বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব।
কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়
বর্তমানে এই যুগে ইন্টারনেটে টাকা ইনকাম করা অনেক সফটওয়্যার রয়েছে, যেগুলো আপনি ব্যবহার করে বিভিন্নভাবে টাকা আয় করতে পারেন। অনেকে আমরা ঘরে বসে বেকার সময় নষ্ট করে থাকি, তাছাড়াও দিনে দিনে আমাদের দেশের বেকারত্বের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তাই এখন আর অযথা ঘরে বসে বেকারত্ব না বাড়িয়ে নিজে থেকে অনলাইনে কাজ করে ইনকাম করার চেষ্টা করুন। প্রচুর সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলোতে যদি আপনি নিজের দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করেন তাহলে প্রচুর টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।
আরো পড়ুনঃ টাকা ইনকাম করার অ্যাপ থেকে আয় করুন
আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে প্যাকেজিংয়ের কাজ
অনেক সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো সরাসরি ইনকাম করার সুযোগ দিয়ে থাকে, সেখানে কাজ করার জন্য তেমন দক্ষতার প্রয়োজন নেই শুধুমাত্র তাদের দেখানো ইন্সট্রাকশন ও নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করলেই উপার্জন করা যায়। কোন সফটওয়্যার দিয়ে আয় করা যাবে তা আমরা আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিত ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব।
কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় 2025
টাকা ইনকামের জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা যায়,তবে এটি নির্ভর করে আপনি কী ধরণের কাজ করতে চান বা আপনার দক্ষতার উপর। নিচে কিছু সফটওয়্যার ও প্ল্যাটফর্মের উদাহরণ দেওয়া হলো যেগুলো ব্যবহার করে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং করার সফটওয়্যার
ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম গুলোতে কাজ করতে হলে নির্দিষ্ট দক্ষতা যেমনঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন , কনটেন্ট রাইটিং , প্রোগ্রামিং সহ অন্যান্য বিষয়ে দক্ষ হতে হয়। নিচে ফ্রিল্যান্সিং করার কয়েকটি সফটওয়্যার এর নাম তুলে ধরা হলোঃ
Upwork সফটওয়্যার
Upwork হলো একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা বড় বড় ক্লায়েন্টদের সাথে প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করে বেশ ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের নির্দিষ্ট দক্ষতা থাকলে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আয় করতে পারেন। এই সফটওয়্যারে অনেক ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা যাবে যেমনঃ
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- গ্রাফিক ডিজাইন
- কন্টেন্ট রাইটিং
- ভিডিও এডিটিং
- ডাটা এন্ট্রি
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্স
Fiverr সফটওয়্যার থেকে আয়
নতুনদের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং করার সফটওয়্যার হল ফাইবার। অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে ফাইবার সফটওয়্যার ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। মূল কথা যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে জানেন তারা এই সাইটে খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং করে ডেইলি ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন।
এই সফটওয়্যারটি নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে ইনকাম করার বেশ ভালো সুযোগ দিয়ে থাকে। এখান থেকে প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ ডলার বা তার বেশি আয় করা যাবে, মূল কথা যারা নতুন রয়েছেন তারা এই প্ল্যাটফর্ম থেকে সহজে আয় করতে পারবেন।
Freelancer সফটওয়্যার
আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে এই সফটওয়্যারটিতে কাজ করে ইনকাম করার চিন্তাভাবনা করতে পারেন। এখানে প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারদের বেশ পাইরোটি দেওয়া হয়ে থাকে। কারণ এখানে দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে, বড় বড় প্রতিষ্ঠান ও ক্লাইন্টরা প্রফেশনাল ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে কাজ করিয়ে থাকে। কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এর মধ্যে আপনি ফ্রিল্যান্সার ডটকম সফটওয়্যারটি নির্বাচন করতে পারেন।
Toptal সফটওয়্যার
ফ্রিল্যান্সিং করার আন্তর্জাতিক সফটওয়্যার হলো টপটাল। এটি আন্তর্জাতিকভাবে সকল ফ্রিল্যান্সারদের কাজ করা সুযোগ দিয়ে থাকে। ২০১০ সালে তাদের প্ল্যাটফর্মটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আর ঘরে বসেই এই সফটওয়্যার থেকে সহজেই ইনকাম করতে পারেন। যাদের স্কিল রয়েছে এবং ইনকাম করার সুযোগ খুঁজছেন তারা এই ধরনের সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে আয় করতে পারেন।
ভিডিও এডিটিং বা গ্রাফিক ডিজাইন সফটওয়্যার
গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ভিডিও এডিটিং সম্পর্কিত কাজ গুলো করার জন্য বেশ কিছু জনপ্রিয় সফটওয়্যার রয়েছে, যেই সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। সফটওয়্যার গুলো হলঃ
Adobe Photoshop
Adobe Photoshop একটি জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী গ্রাফিক ডিজাইন ও ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ইমেজ এডিটিং কাজগুলো করে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজটি ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে করতে হয়। কম্পিউটারে এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইমেজ এডিটিং ও গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করুন।
Adobe Premiere Pro
ভিডিও এডিটিং, পোস্ট-প্রোডাকশন এবং মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট তৈরি করার জন্য বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হল Adobe Premiere Pro। প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং ও গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা এই ধরনের সফটওয়্যার গুলো কম্পিউটার ব্যবহার করে আয় করে থাকে।
এই সফটওয়্যারটির পেইড ভার্সন রয়েছে। পেইড ভার্সন ব্যবহার করলে অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। যার কারণে প্রফেশনাল কন্টেন্ট মেকাররা পেইড ভার্সন ব্যবহার করে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে আয় করে থাকে।
Canva সফটওয়্যার
ইমেজ এডিটিং বা ওয়েবসাইটের ফিচার ইমেজ বানানোর জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যার হল ক্যানভা। ক্যানভা সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে বর্তমানে অনেকেই প্রফেশনাল ভাবে ইমেজ এডিটিং করে থাকে,
এছাড়াও এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ব্লগিং ফিচার ইমেজ বানিয়ে ব্লগিং করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। যার কারণে এই সফটওয়্যারটি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে, ক্যানভাস সফটওয়্যারটির পেইড ভার্সন রয়েছে ,পেইড ভার্সন ব্যবহার করলে অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা পেতে পারেন।
Final Cut Pro
কম্পিউটারে প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং করে আয় করতে চান, সেক্ষেত্রে Final Cut Pro ব্যবহার করতে পারেন। যাদের ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার খুজে পাচ্ছেন না, তারা কিন্তু এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। প্রফেশনাল ভাবে অনেকেই এই সফটওয়্যারটি ভিডিও এডিটিং ও ইমেজ এডিটিং করার জন্য ব্যবহার করে থাকে।
অনলাইন শিক্ষাদান (টিউটরিং) সফটওয়্যার
অনলাইনে শিক্ষকতা করার জন্য অনেকগুলো প্ল্যাটফর্ম ও সফটওয়্যার রয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করে নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে কোর্স বানিয়ে অথবা শিক্ষাদান করে আয় করতে পারেন। অনলাইন ইনকাম করার এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে অনেকেই প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে।
যদি আপনার মধ্যে বিশ্বাস কোন দক্ষতা থাকে তাহলে সেটিকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন, আর কাজে লাগানোর একটাই উপায় সেটি হল অনলাইনে টিউশনি করা। আপনি গণিত বিষয়ে পারদর্শী তাহলে গণিত বিষয় নিয়ে অনলাইনে শিক্ষকতা করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইনে শিক্ষকতা করার বেশ কিছু জনপ্রিয় সফটওয়্যার যেমনঃ
- Khan Academy
- Zoom বা Google Meet (লাইভ টিউটরিং)
- Udemy (কোর্স তৈরি করতে)
- ১০ মিনিট স্কুল
- হতভাগা ডটকম
অনলাইন মার্কেটিং বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সফটওয়্যার
Google Ads
অনলাইনে ব্লগিং করে যদি আয় করতে চান সেক্ষেত্রে গুগল এডসেন্স বা Google Ads সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। এই সফটওয়্যারটির সাহায্যে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। নিজস্ব ব্লগিং সাইট থাকলে সেখানে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন
Facebook Business Suite
আপনার যদি নির্দিষ্ট ফেসবুক পেজ থাকে তাহলে সেই ফেসবুক পেজ পরিচালনা করার জন্য এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক পেজে পোস্ট করা, ভিডিও আপলোড করা সহ অন্যান্য সকল কার্যগুলো পরিচালনা করা যায়।
আপনারা জানেন বর্তমানে অনলাইনে ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করা সম্ভব। আর ফেসবুক পেজ পরিচালনা করার জন্য এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে হয়। আর এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ফেসবুক পেজে মার্কেটিং করে প্রচুর অর্থ আয় করতে পারেন।
ClickBank (অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং)
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে যদি ইনকাম করতে চান, তাহলে ক্লিক ব্যাংক প্লাটফর্মটিতে কাজ করতে পারেন। এখানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার সুযোগ সুবিধা রয়েছে। বিভিন্নভাবে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারেন।
ড্রপশিপিং এবং ই-কমার্স ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার
অনলাইনে ড্রপ শিপিং ও ই-কমার্স ব্যবসা করে আয় করার অনেক জনপ্রিয় সফটওয়্যার রয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করে ড্রপ শিপিং ও ই কমার্স ব্যবসা করে আয় করতে পারেন। ই-কমার্স ব্যবসা করার সফটওয়্যার গুলো হলঃ
- Shopify
- Daraz
- evaly
- WooCommerce
- Amazon Seller Central
ফটোগ্রাফি এবং স্টক ফটো বিক্রয় সফটওয়্যার
ফটোগ্রাফি বা স্টক ফটোকপি বিক্রি করে আয় করার সফটওয়্যার রয়েছে। মূলত প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, এই ধরনের প্লাটফর্মে ছবি বিক্রয় করে আয় করতে পারেন। স্টক ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করেন তারা চাইলে এই সকল সফটওয়্যারে ছবি বিক্রয় বা ছবি শেয়ার করে আয় করতে পারেন, পাশাপাশি বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে ছবি এডিটিং সার্ভিস প্রদান করে আয় করা যাবে। ছবি বিক্রয় করার প্ল্যাটফর্ম বা সফটওয়্যার হলোঃ
- Adobe Lightroom (এডিটিং)
- Shutterstock (স্টক ফটো বিক্রয়)
- Getty Images
কন্টেন্ট ক্রিয়েশন বা ইউটিউবিং করার সফটওয়্যার
আপনার নিশ্চয় জানেন ভালো ধরনের কনটেন্ট তৈরি করার জন্য নির্দিষ্ট সফটওয়্যার এর প্রয়োজন রয়েছে, যেই সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে ভিডিও এডিটিং অথবা কনটেন্ট মেকিং করতে হয়। অনেক সফটওয়্যার রয়েছে যেই সফটওয়্যার ব্যবহার করে ছবি এডিটিং করা যায়।
আপনি ইউটিউব ভিডিওর থাম্বনেইল ডিজাইন করতে পারবেন এই সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে। তাছাড়াও ইউটিউবের ভিডিও সুন্দরভাবে আকর্ষণীয় গড়ে তোলার জন্য সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করা যেতে পারে। নিম্নে সফটওয়্যার গুলোর নাম দেওয়া হলোঃ
- OBS Studio (লাইভ স্ট্রিমিং)
- Final Cut Pro (ভিডিও এডিটিং)
- Canva (থাম্বনেইল ডিজাইন)
ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ট্রেডিং সফটওয়্যার
অনলাইনে টাকা উপার্জন করার অনেক সফটওয়্যার রয়েছে, এর মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যার গুলো হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ট্রেডিং সফটওয়্যার। ট্রেডিং করা সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে অনলাইনে অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতি মাসে উপার্জন করে থাকে।
যার কারণে যতদিন যাচ্ছে ট্রেডিং সফটওয়্যার এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ট্রেডিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে অনলাইনে ইনভেস্টমেন্ট করে আয় করতে পারেন। বর্তমানে জনপ্রিয় কিছু ট্রেডিং সফটওয়্যার হলঃ
- Binance
- Coinbase
- Robinhood (শেয়ার ট্রেডিং)
- KUcoin
- Bitget
- Bybit
- Mexe Global
উল্লেখিত সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে ট্রেডিং করার মাধ্যমে অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন। তবে অবশ্যই সর্বপ্রথম ট্রেডিং সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে।
লেখক এর শেষ কথা
বর্তমান ডিজিটাল যুগে, বিভিন্ন সফটওয়্যার এবং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে টাকা উপার্জন করা অনেকটা সহজতর হয়েছে। আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং আগ্রহের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন সফটওয়্যার থেকে ইনকাম হবে। যদি আপনার পরিশ্রম করার আগ্রহ থাকে তাহলেই অনলাইন থেকে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে আয় করতে পারবেন।
ধৈর্য ও পরিশ্রম দিয়ে কাজ করুন এবং নিজের দক্ষতা অনুযায়ী সঠিক সফটওয়্যার ও প্লাটফর্মে কাজ করলেই আয় করতে পারবেন। আমরা আর্টিকেলটিতে কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তথ্য জানিয়ে দিয়েছি। যদি কিছু মন্তব্য থাকে কমেন্ট বক্সে জানানোর চেষ্টা করুন। আর অনলাইন ইনকাম সহ আরো অন্যান্য তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।